বার বার /একাধিক গর্ভপাতের পরও সুস্থ্য বাচার মা হওয়া যায় :

বার  বার /একাধিক  গর্ভপাতের পরও  সুস্থ্য  বাচার  মা  হওয়া  যায় :

জন্ম  সৃস্টির  লক্ষ্যে -এটা  আমরা  সবাই  জানি ।

সৃস্টিকর্তা  আল্লাহর  হুকুমেই    সব  হয় । কিছু  সচেনতা ও  কর্তব্য এবং  নিয়মকানুন  আমাদের  মেনে চলতে  হবে  কোন  কিছু  পেতে ।

 কাজেই  বার  বার  গর্ভপাত  হলে  হতাশ  না হয়ে  আমাদের  করনীয়  সম্বন্ধে সচেতন  হয়ে  তা  পালন  করলেই সুস্থ্য  বাচ্চা কোলে  আসবে  ইনশাআল্লাহ ।

# করনীয় –

*  বার  বার  গর্ভপাতের  কারন  উদ্ঘাটনের  জন্য  গর্ভসঞ্চারের  আগেই   প্রসূতি  ও  গাইনি রোগ  বিশেষজ্ঞকে  দেখাতে  হবে এবং  তাঁর  পরামর্শ  মেনে  চলতে  হবে ।

* গর্ভধারন  পরিকল্পনার  সময়ের ৩ মাস  আগে  থেকেই  প্রতিদিন  ৪০০ mg  ট্যাবলেট  খেতে  হবে ।

* মানষিক  চাপের  কারনগুলো  কমাতে  হবে ।

 *  কারনগুলো  জানার  জন্য  নিম্নোক্ত  পরীক্ষাগুলো  করতে  হবে ।

a) রক্ত  ও প্রস্রাবের  সুগার  নির্নয়

b)থাইরয়েড  হরমোনের  মাত্রা  নির্নয়

c)  প্রোলাক্টিন  হরমোনের  মাত্রা  নির্নয়

তলপেটের  USG

d) রক্তের  হেমোগ্লোবীন  মাপা

e) প্রস্রাবের  রুটিন  পরীক্ষা

f) সার্ভিকোগ্রাম

g) স্যালাইন  সোনোগ্রাফি

h) হিসটারোস্কোপি

i) ক্রোমোসজোম  এনালাইসিস

 বিষেস  দ্রোস্টোব্য:

১।  সবার  জন্য  সব  পরীক্ষা  প্রযোজ্য  নয় ।

২।  কমপক্ষে  গর্ভপাতের  পর  একবার  স্বাভাবিক  পিরিয়ড  হওয়ার  পর  গর্ভধারণের  চেস্টা  করতে  হয় ;

৩। গবেষনায়  দেখা  গেছে  ৬ মাসের  মধ্যে কনসিভ  করলে  সুস্থ্য  বাচ্চা  হওয়ার  সম্ভাবনা  বাড়ে ।

* শারীরিক  ও মানষিকভাবে  সুস্থ্য  হতে  হবে

*  নেশা  ত্যাগ  করতে  হবে ।

* জরায়ুর  টিউমার  অপসারন  করতে  হবে

* জরায়ুর  মুখ  শিথিল / ঢিলা  হলে  সেলাই  দিতে  হবে

* ইনফেকশন  কন্ট্রোল  করতে  হবে ।

পরিশেষে  বলা  যাই  গর্ভপাতের  কস্ট  দূর  করা  যায়  সুস্থ্য  বাচ্চার জন্মদানে ।

 কাজেই  একই  দুর্ঘটনা  ঘটবে  বলে  দিধা – দ্বন্দ  না  করে  উপরোক্ত  তথ্যসমূহ  ক্ষতিয়ে  দেখুন  এবং  ভুক্তভোগীরা  পদক্ষেপ  গ্রহন  করুন ।