বাহ্যিক গঠন দেখে ও যৌবনারম্ভের ইতিহাস শুনেই সামান্য কিছু ক্ষেত্রে পুরুষ বন্ধ্যত্ব অনুমান করা যায় -এ অবস্থাকে ক্লিনিফেলাটার সিনড্রোম বলে :

বাহ্যিক গঠন  দেখে  ও    যৌবনারম্ভের    ইতিহাস  শুনেই   

সামান্য  কিছু ক্ষেত্রে  পুরুষ  বন্ধ্যত্ব  অনুমান  করা  যায় -এ অবস্থাকে  ক্লিনিফেলাটার  সিনড্রোম  বলে :

   পুরুষেরা  বন্ধ্যা  হয় যদি  তাঁদের  কোষে  একের  অধিক  X Chromosome  থাকে । সুস্থ্য  পুরুষের  কোষে  XY Chromosome  থাকে । একটি  বাড়তি  X Chromosome

 যেমন XXY pattern  হলে  সেই  পুরুষটির  বাহ্যিক  গঠন  স্বাভাবিক  পুরুষের  মতো   না  হয়ে   কিছু গঠনগত  ত্রুটি  সম্পন্ন  হন ।

 কোন  পুরুষ    ক্লিনিফেলাটার      সিনড্রোম  এ ভুগলে পরিলক্ষিত   ত্রুটিগুলো  হচ্ছে :

গড়  উচ্চতা  স্বাভাবিকের  চেয়ে  বেশি

একাহারা  বডি ( শরীরে  ফ্যাট  কম .মাংসও  কম ।

দাড়ি .গোঁফ  হালকা ; অনেক  সময়  বুঝাও  যায়না  ।

ত্বকে  পশম  কম  ।

হাত – পা  লম্বা  কিন্তু   বডি  বা  ধড় ছোটো  ।

স্তন  বড়  অনেকটা  মেয়েদের  মতো

টেস্টিস  / অন্ডকোষ  ছোটো  ও শক্ত

পুরুষাঙ্গ  স্বাভাবিকের  চেয়ে  ছোটো ।

কর্কশ  গলার  স্বর ।

 ইতিহাস –

যৌবনারম্ভ দেরিতে  শুরু  হয়

কম  বুদ্ধিমত্তা  সম্পন্ন

অত্যধিক  দুর্বলতা  বোধ  করেন ।

লাজুক  প্রকৃতির  ।

বন্ধ্যা (মেয়ে  সংগীর  বন্ধ্যত্বের  কারন  ছাড়া )

 ১ মাস  ও ৩  দিন  আগে চিটাগাং  থেকে  আসা   এমন  এক  বন্ধ্যা  পুরুষ  পেলাম  যিনি  ১০ বছর  যাবৎ বহু  বন্ধ্যত্ব  নিরাময়  কেন্দ্রে  ধন্যা  দিয়েও তাঁর  অবস্থা  সম্বন্ধে  জানতে  পারেন  নায় ।

অথচ ..বীর্য পরীক্ষা  ও chromosome  অ্যানালাইসিস  এবং  পুরুষ  হরমোন (টেস্টোস্টেরোন )করেই  সিওর  হওয়া  যায়  ক্লিনিফেলাটার সিনড্রোম । বংগবন্ধু  শেখ  মুজিব  মেডিক্যাল  বিস্বাবিদ্যালয়  থেকে  chromosome  analysis repot  – 47XXY.

   উক্ত সিনড্রোম এ  শুক্রানু  তৈরি  হয়  না  বা  হলেও  খুবই  কম  বলে  স্বাভাবিক  সহবাসে  স্ত্রী  গর্ভধারনে  ব্যর্থ  হন ।