পর পর ২ বার মোলার প্রেগনেন্সির পর গর্ভে স্বাভাবিক বেবি ধারনে সক্ষম হলেন ২৪ বছর বয়স্ক মিসেস আমেনা – সঠিক ফলো – আপ এবং ফলিক এসিড ও জিংক সেবনের পর :

মিসেস আমেনার স্বামী প্রবাসী বিধায় ৩ বছর ধরে বেবি নেওয়ার চেস্টা করলে –
প্রথমবার ৫ মাসে এবং দ্বিতীয়বার ৪ মাসে USG ও রক্ত টেস্ট এ মোলার প্রেগনেন্সি ধরা পড়ার পর চিকিৎসা নেন ও আমার ফলো – আপে থাকেন । গবেষনায় প্রমানিত হয়েছে – যাঁদের মোলার প্রেগনেন্সি হয় তাঁদের রক্তে জিংকের মাত্রা কমে যায় ; এ ধারনা থেকেই তাঁকে প্রতিদিন ১ টি করে ট্যাবলেট জিংক ও ফলিক এসিড দিতে থাকি । দ্বিতীয় মোলার প্রেগনেন্সির ফলো আপ শেষে তিনি গর্ভবতী হওয়ার মেডিসিন সেবন করেন । এখন তিনি ৮ সপ্তাহের গর্ভবতী ; USG দেখা গেলো তাঁর জরায়ুর মধ্যে জীবিত বেবি রয়েছে । আল্লাহর রহমতে ও সবার দোয়ায় তিনি যেন সুস্থ্য বেবির মা হতে পারেন । আমিন ।