বন্ধ্যাত্বের কারন উদঘাটনের জন্য যেসব পরীক্ষা গুলো সচরাচর করা সম্ভব হয়না – সেগুলো সম্বন্ধে কিছু তথ্য:

বন্ধ্যাত্বের  কারন  উদঘাটনের  জন্য  যেসব  পরীক্ষা গুলো সচরাচর  করা  সম্ভব  হয়না – সেগুলো সম্বন্ধে  কিছু  তথ্য:

১। ডিম্বানু  মুক্ত  হওয়ার  পর  টিউব  নিতে  পারলো  কিনা  বাহির  থেকে  বুঝা যায়না  ।

২।  ডিম্বানু  ও শুক্রানুর  মিলনে  ভ্রুন  তৈরির  ব্যাপারটাও  অস্পষ্ট  রয়ে  যায় ।

৩।    টিউবের  ভিতরের  সিলিয়ার  কাজের  ক্ষমতা  যাচাই _

টিউবের  ভিতরের  আবরনে  ছোটো  ছোটো  ও চুলের ন্যায়   সরু অনেক  সিলিয়া  থাকে   যেগুলো  ভ্রুনকে  জরায়ুর  ভিতরের  দিকে  নিয়া  যায় জরায়ুতে  স্থাপনের  জন্য । সিলিয়ার

কাজ  করতে  পারা -না  পারা  পরীক্ষা  করে   বুঝা  যায়না ।

৪। ভ্রুন  জরায়ুর  ভিতরে  পৌঁছে  ভিতরের  আবরনে  স্থাপিত  হইলো  কি না-

৫ । ভ্রুন  প্রতিস্থাপনের  পর  ভিতরের  দেওয়ালে  প্রবেশ  করা  – না  করা  বাহির  থেকে  বুঝা  যায়না ।

৬ । টিউব  খোলা  থাকলেও  ভ্রুনকে  জরায়ুর  ভিতরে  সঞ্চালনের  জন্য  টিউবের  সংকোচন  ও প্রসারণ  ক্ষমতা  বুঝা  যায়না ।

কজেই .ডিম্বানু – শুক্রানু  ঠিক. .টিউব খোলা   ও জরায়ু  ঠিক  থাকা  সত্তেও  অনেক  সময়  প্রেগনেন্সি আসেনা ।

এসব  ক্ষেত্রে  কি  করা  দরকার ?

১-২ বছর  বন্ধ্যাত্বের  চিকিৎসা  নেওয়ার  পর  বা  বয়স  ৩০ বা  বেশি  হলে  এবং  প্রেগনেন্সি  না  আসলে  হিসটারোস্কোপি  করে  টেস্ট  টিউব  বেবি / IVF এ  চলে  যাওয়া  ভালো ।